বার্তা পরিবেশক :
গেল কয়েকদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মো. শাহাব উদ্দিন নামের একটি আইডি থেকে পারিবারিক জায়গা-জমিনের ঝামেলাকে কেন্দ্র করে শালিসকারক ও বয়োবৃদ্ধদের বিরুদ্ধে মিথ্যা, ভিত্তিহীন তথ্য পরিবেশন করা হচ্ছে। বিষয়টি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
ফেসবুকে শালিসকারকদের নাম উল্লেখ করে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা হাস্যকর, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। ওই কুচক্রী মহল আমাদের দীর্ঘদিনের সুনাম নষ্ট করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।
অথচ তারা নিজেরা বিচার না মেনে নিজেরাই অন্যায় করে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার পায়তারা করে ফেসবুকে অপপ্রচার ও মানহানিকর সংবাদ প্রকাশ করে যাচ্ছে।
প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে, পারিবারিক জায়গা-জমিনের ঝামেলা নিয়ে স্থানীয় এসএম ফরিদ ও মোর্শেদের নেতৃত্বে কয়েক দফা শালিসি বিচার হয়েছে এবং তারা বারংবার সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে আসলেও আবুল মনজুর ও তার ছেলে শাহাব উদ্দিন বিচার মানতে নারাজ থাকে। তারা প্রথমত বিচার মানার আশ্বাস নিয়ে বৈঠকে বসলেও পরবর্তীতে বিচারকদের সন্ত্রাসী আখ্যায়িত করে লেখালেখি শুরু করে। এছাড়াও জায়গার সীমানা প্রাচীরের পিলার ভাঙ্গতে গিয়ে নিজেরা আহত হয়ে উল্টো বয়োবৃদ্ধ মুরুব্বীরা মেরে আহত করেছে বলে মিথ্যা বার্তা ছড়াচ্ছে। যা খুবই মানহানিকর।
এমতাবস্থায় আমাদের বিরুদ্ধে যে মানহানিকর সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি ও উক্ত মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক পোষ্ট নিয়ে প্রশাসন, এলাকাবাসী ও সংশ্লিষ্ট কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি পাশাপাশি আমরা এই ঘটনার সাথে জড়িত ছিলাম মর্মে প্রমাণ করতে পারলে আইন অনুযায়ী শাস্তি মাথা পেতে নিবো। অন্যথায় আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ এনে আমার মানহানি করায় সাইবার ট্রাইবুনালে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
এদিকে, ফেসবুকে মিথ্যা তথ্য ছড়ানো যুবক শাহাব উদ্দিন একজন নারী লোভী। সে ইতোমধ্যে নারী নিয়ে ধরাও পড়েছিলো। যা স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ অবগত আছেন। এছাড়া তার বিরুদ্ধে মাদক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ রয়েছে। যার কারণে সে ইতোমধ্যে বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রশিবিরের সদস্য পদ থেকেও বহিষ্কার হয়েছে।
- প্রতিবাদকারী
পরিবারের পক্ষে • এনামুল হক
প্রতিদিনের খবরগুলো আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে পেতে নিচের লাইক অপশনে ক্লিক করুন-